অন্যদিকে এশিয়া কাপে আহামরি কিছু না করলেও রেটিং ধরে রাখার মতো পারফরম্যান্স করেছেন সাকিব। ২ ম্যাচে ব্যাট হাতে ৩৫ রানের পাশাপাশি, বল হাতে নিয়েছেন ১ উইকেট। এর আগের প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ের ২৪৮ রেটিং ছিল সাকিবের। নবীর ৬ পয়েন্ট কমলে ২৪৮ রেটিং নিয়েই শীর্ষস্থানে উঠেছেন সাকিব।
সাকিব-নবীর ভাবনার কারণ হতে যাচ্ছেন ফর্মের তুঙ্গে থাকা শ্রীলঙ্কান অলরাউন্ডার ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। সম্প্রতি শেষ হওয়া এশিয়া কাপে বল হাতে ৯ উইকেট ও ব্যাট হাতে ৬৬ রান করে হয়েছেন টুর্নামেন্ট সেরা। ফাইনালে ব্যাট হাতে ৩৬ রানের পাশাপাশি বল হাতে নিয়েছেন ৩ উইকেট। তার প্রভাব পড়েছে র্যাঙ্কিংয়ে।
বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ের তিন ধাপ এগিয়ে জায়গা করে নিয়েছেন তালিকার ছয় নম্বরে। অলরাউন্ডারের তালিকায় এগিয়েছেন সাত ধাপ। ১৮৪ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে আছেন চার নম্বরে। আগামী টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ভালো করলে তাই সাকিব–নবীদের পেছনে ফেলার সুযোগ আছে হাসারাঙ্গার সামনে। হাসারাঙ্গা যে ফর্মে রয়েছেন তাতে কে জানে, এমন কিছু হয়েও যেতে পারে।
১ হাজার ২০ দিন পর পাওয়া সেঞ্চুরির প্রভাব পড়েছে বিরাট কোহলির টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ে। ১৪ ধাপ এগিয়ে টি–টোয়েন্টি ব্যাটসম্যানদের তালিকায় আছেন ১৫ নম্বরে।
এশিয়া কাপ ফাইনালে ৪৯ বলে ৫৫ রানের ইনিংস নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়লেও শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। তবে বাজে ফর্মের কারণে এইডেন মার্করামের কাছে তালিকার দুই নম্বর জায়গা হারিয়েছেন বাবর আজম। আছেন তালিকার তিন নম্বরে।