শুক্রবার সকালের ভূমিকম্পে ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জে ৪ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে একজন নবজাততও রয়েছে। এতে ঢাকা, নরসিংদী, গাজীপুরে আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হচ্ছে।
এদিকে, আজকের এই ভূমিকম্পের ঝাঁকুনিকে এযাবৎকালের মধ্যে সর্বোচ্চ বলে মন্তব্য করেছেন ভূমিকম্প–বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক হুমায়ুন আখতার।
আজ সকাল ১০টা ৩৮ মিনিটে এই ভূমিকম্প হয়। বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির তীব্রতা ছিল ৫ দশমিক ৭। উৎপত্তিস্থল নরসিংদীর মাধবদী। ভূমিকম্পটিকে মাঝারি মাত্রার বলছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
অন্যদিকে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা বলছে, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির তীব্রতা ছিল ৫ দশমিক ৫। কেন্দ্রস্থল নরসিংদী থেকে ১৪ কিলোমিটার পশ্চিম-দক্ষিণ-পশ্চিমে। গভীরতা ১০ কিলোমিটার।
ইউরোপীয়-ভূমধ্যসাগরীয় ভূমিকম্পকেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৫।
অধ্যাপক হুমায়ুন আখতার বলেন, যে অঞ্চলে ভূমিকম্পটি হয়েছে, সেটি ইন্দো-বার্মা টেকটোনিক প্লেটের অংশভুক্ত।
অধ্যাপক হুমায়ুন আখতার বলেন, ভূমিকম্পটিতে যে তীব্র, যে প্রচণ্ড ঝাঁকুনি অনুভূত হয়েছে, তা তাঁর অভিজ্ঞতায় বাংলাদেশের পটভূমিতে এযাবৎকালের মধ্যে সর্বোচ্চ।
প্রধান সম্পাদকঃ সারওয়ার খান
সম্পাদকঃ জাকের খান (রুবেল)
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫