সৈয়দা রিজওয়ানা বলেন, “কাঁচাবাজারগুলোতে যাতে আর পলিথিন ব্যাগ ব্যবহার করা না হয় সেজন্য বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। এটা নতুন করে নিষেধ করার কিছু নেই। এটা ২০০২ সাল থেকে আইন করে নিষিদ্ধ করা আছে। বিভিন্ন সময়ে পলিথিন উৎপাদন হয় এমন জায়গায়গুলোতে অভিযান চালানো হয়েছিল। কিন্তু মার্কেটে কখনও অভিযান চালানো হয়নি। ফলে মার্কেটগুলো দেদারসে পলিথিন এনেছে এবং পলিথিনে করে পণ্য দিয়েছে।”
রিজওয়ানা হাসান আরও বলেন, “সুপারশপের পাশাপাশি আমরা আগামী ১ নভেম্বর থেকে কাঁচাবাজারগুলোতে পলিথিন ও পলিপ্রপাইলিনের ব্যাগ ব্যবহার বন্ধে কার্যক্রম শুরু করব। সেটি আজকের মতো আলাপ-আলোচনায় সীমাবদ্ধ থাকবে না, আইন প্রয়োগ করা হবে। দোকান-মালিক সমিতির নেতারাও আমাদের কথা দিয়েছেন, এক মাসের মধ্যে তারা পলিথিনের পরিবর্তে পাট, কাপড় বা কাগজের ব্যাগ ব্যবহার শুরু করবেন।”
উপদেষ্টা বলেন, “সকলকে পলিথিন ব্যাগ ব্যবহারের ক্ষতির বিষয়টি বুঝতে হবে। এটা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। এ নিয়ে আমাদের সতর্ক, সচেতন ও উদ্যোগী হওয়ার সময় পার হয়ে গেছে। আমরা বরং দেরিতে শুরু করলাম।”
এ সময় পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব ও অতিরিক্ত সচিব, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, পরিচালক, উপপরিচালক, মোহাম্মদপুর টাউন হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন কাঁচাবাজার বণিক সমিতির সভাপতিসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।