জুলাই বিপ্লবে সিলেটে আহত যুবদল নেতাকর্মীদের হাতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে উপহার তুলে দেওয়া হয়েছে। শনিবার রাতে নগরের একটি হোটেলের হলরুমে জেলা ও মহানগর যুবদলের গুলিবিদ্ধ নেতাকর্মীদের মাঝে এই উপহার তুলে দেওয়া হয়।

উপহার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না।তিনি বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মানুষের ভোটাধিকার রক্ষার জন্য দীর্ঘ ১৬ বছর সংগ্রাম করেছেন। রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের তিনি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশের মানুষের সকল আশা-আকাঙ্খা পূরণ হবে।

তিনি আরও বলেন, স্বৈরাচার শেখ হাসিনার সরকার যেভাবে বিএনপির নেতৃবৃন্দের ওপর হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে, সেই হত্যাকাণ্ডের জন্য বিচার এই বাংলার মাটিতে হবে। ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে চেয়েছিল স্বৈরাচার হাসিনা সরকার পাখির মতো গুলি করেছিলো। এই মানুষগুলো এখনও খুব কষ্টের মধ্যে দিনযাপন করছেন। আহতদের সহায়তায় রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি এগিয়ে এসেছে। তারেক রহমানের নির্দেশে আহত নেতৃবৃন্দের পাশে দাঁড়িয়েছে যুবদল। সিলেটেও অনেক নেতাকর্মী আন্দোলনে নিহত, গুলিবিন্ধ ও অনেকেই আহত হয়েছেন। তাদের মাঝে দেশ নায়ক তারেক রহমান এর পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা উপহার দিতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করছি। আন্দোলনে আহতদের খোঁজ খবর নিতে ও তাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করতে  তারেক রহমান নির্দেশ প্রদান করেছেন।

তিনি বলেন, বিএনপির রাজনীতি হবে জনগণের জন্য। ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানের আন্দোলনের নেপথ্যে ছিলেন দেশনায়ক তারেক রহমান। তিনি সাধারণ মানুষকে তাদের অধিকার আদায়ের মূলমন্ত্রে উজ্জীবিত করেছেন। আগামীর সাম্য ও মানবিক রাষ্ট্র বিনির্মাণে যুবদলের সকল নেতৃবৃন্দকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহবান জানান।

সিলেট জেলা যুবদলের সভাপতি এডভোকেট মোমিনুল ইসলাম মোমিন এর সভাপতিত্বে ও সিলেট জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মকসুদ আহমদ এবং সিলেট মহানগর যুবদলে সাধারণ সম্পাদক মির্জা মো. সম্রাট হোসেন এর যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠানের শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সিলেট মহানগর যুবদলের সভাপতি শাহ্ নেওয়াজ বক্ত চৌধুরী তারেক।

শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন সিলেট জেলা যুবদলের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সাজিব আহমদ।

অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সিলেট মহানগর যুবদলের সিনিয়র সহ সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন বেলাল, জেলা যুবদলের সিনিয়র সহ সভাপতি আলমগীরর বক্ত চৌধুরী সোয়েব, মহানগর যুবদলের সহ সভাপতি ময়নুল ইসলাম, মহানগর যুবদলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মেহরাজ ভূঁইয়া পলাশ, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক হুমায়ুন রশীদ, ১৬নং ওয়ার্ড যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক আলাল আহমদ।

গুলিবিদ্ধ নেতাকর্মীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এবং উপহার গ্রহণ করেন মহানগর যুবদলের সহ সভাপতি ময়নুল ইসলাম, জেলা যুবদলের সহ সভাপতি লায়েক আহমদ, মহানগর যুবদলের সহ সভাপতি মুমিনুর রহমান তানিম, জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোজাহিদুল ইসলাম জাহাঙ্গীর, মহানগর যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. ইছহাক আহমদ, জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক চৌধুরী শামীম, মহানগর যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জামিল আহমদ, জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান আফজাল, মহানগর যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাবলু মিয়া, জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. সেলিম আহমদ সেলু, মহানগর যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শহিদুজ্জামান সুমন, আফজল খান পাপলু, জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এনামুল কবির, এস এম পলাশ, মহানগর যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্বাস উদ্দিন, রায়হান আহমদ অপু, মো. জাকির হোসেন কয়েস, জেলা যুবদলের সহ সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান, মহানগর যুবদলের সহ সাধারণ সম্পাদক আহমদ শিপন, হাসান আহমদ রাসেল, জেলা যুবদলের সহ সাধারণ সম্পাদক শহিদ আহমদ টিপু, মো. সালাউদ্দিন, মহানগর যুবদলের সহ সাধারণ সম্পাদক রিপন চৌধুরী, মো. জলিল, জেলা যুবদলের সহ সাধারণ সম্পাদক রফিক আহমদ দেওয়ান, সায়েদ আহমদ দিপক, মহানগর যুবদলের প্রচার সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজান, জেলা যুবদলের কোষাধ্যক্ষ লিটন আহমদ, মহানগর যুবদলের দপ্তর সম্পাদক পারভেজ আহমদ, জেলা যুবদলের দপ্তর সম্পাদক মো. রেদওয়ান আহমদ, সাহিত্য ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আজিজুর রহমান মিছবাহ, যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক সুহানুর রহমান সামাদ, মহানগর সাহিত্য ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক লায়েক আহমদ, সংস্কৃতিক সম্পাদক রহমত আহমদ টিটু, কর্মসংস্থান সম্পাদক মো. মিনার আহমদ, জেলা যুবদলের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সাজিব আহমদ, শিল্প বিষয়ক সম্পাদক মো. সুহেল আহমদ, মৎস্য ও পশুপালন বিষয়ক সম্পাদক মো. খায়রুল আলম, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক বদরুল আলম, মহানগর যুবদলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মেহরাজ ভূঁইয়া পলাশ, রাজন আচার্য্য, জেলা যুবদলের সহ দপ্তর সম্পাদক ফয়জুল ইসলাম, সহ ক্রীড়া সম্পাদক রুমন মিয়া, সহ শিল্প বিষয়ক সম্পাদক মো. লাকি মিয়া, সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক বাবর উদ্দিন বাবলা, মহানগর যুবদলের সহ কোষাধ্যক্ষ মাছুম আহমদ, আফজল হোসেন, সহ দপ্তর সম্পাদক মো. শাহীন আলম, সহ আইন বিষয়ক সম্পাদক মো. সামছুল ইসলাম, সহ শিল্প বিষয়ক সম্পাদক সুহেল আহমদ, সহ সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মো. নান্নু মিয়া, সহ গ্রাম বিষয়ক সম্পাদক আরমান আহমদ মুন্না, জেলা যুবদলের সদস্য এম এ সামাদ তফাদার বাবেল, মহানগর যুবদলের সহ তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক শেখ মো. শরিফ, সদস্য মুহিন আহমদ, মতিউর রহমান মতি, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক হুমায়ুন রশীদ, বালাগঞ্জ উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক মিজান আহমদ, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা যুবদলের সদস্য রুবেল আহমদ, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা যুবদলের সদস্য মো. রুবেল মিয়া, সদর উপজেলা যুবদলের মো. ওয়াহিদ আহমদ, শাহ আলম, রনি আহমদ, সাদ্দাম মিয়া, জুবেদ আহমদ, কামরান আহমদ, কামালবাজার ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক শেখরুল আলম, ১৬নং ওয়ার্ড যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক আলাল আহমদ, ৩০ নং ওয়ার্ড যুবদল নেতা আরিফুল ইসলাম রাফি, তারেক আহমদ, ৩৬ নং ওয়ার্ড যুবদল নেতা মো. ইব্রাহীম, ২ নং ওয়ার্ড যুবদল নেতা পাবেল আহমদ, মোস্তাক আহমদ, ৫নং নং ওয়ার্ড যুবদলের সদস্য রিয়াদুল হাসান, রুবেল মিয়া, ১৭ নং ওয়ার্ড যুবদলের সদস্য মো. খোরশেদ আলম, ৩৭ নং ওয়ার্ড যুবদল নেতা সাব্বির হোসেন জামিল, সাদ্দাম হোসেন রাজন।