সিলেটে দুই বাউল নারী শিল্পীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনার মামলার সন্দেহভাজন এক যুবককে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। ধর্ষণের শিকার নারীর নেতৃত্বে গণধোলাইয়ের পর তাদের পুলিশে দেওয়া হয়।
বহুল আলোচিত এ মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার হলেও অন্য আসামিরা ছিলেন অধরা।
মঙ্গলবার দুপুরে সিলেট মহানগরের বন্দরবাজার হাটে হঠাৎ মামলার সন্দেহভাজন এক আসামিকে পেয়ে গণপিটুনি শুরু করেন সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার এক নারী ও তার সঙ্গে থাকা সঙ্গীরা। পরে জালালাবাদ থানা পুলিশ ওই যুবককে আটক করে থানা হাজতে নিয়ে যায়।
সন্দেহভাজন ওই আসামির নাম আনহার মিয়া। তিনি জালালাবাদ থানাধীন শিবেরবাজার এলাকার ইসলামপুর গ্রামের আলতা মিয়ার ছেলে।
জালালাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হুদা খান বলেন, আটক যুবক সংঘবদ্ধ ধর্ষণের রাতে ঘটনাস্থলে ছিলেন কিনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
গত ২ নভেম্বর রাত ১০টার দিকে সিলেট মহানগরের জালালবাদ থানাধীন শিবেরবাজার এলাকার বাছনা বিলের ধানক্ষেতে দুই নারী বাউল শিল্পী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন বলে মামলা করেন। মামলার পর সংবাদ সম্মেলন করে গানের জন্য ডেকে নিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের বিস্তারিত বর্ণনা দেন তারা।
শেয়ার করুন