বানারীপাড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান ও সচিবের স্বাক্ষর জালের ঘটনায় মামুনকে ফাঁসানোর অভিযোগ।

জাতীয়

বরিশাল প্রতিনিধি:

বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলার সৈয়দকাঠী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মৃধা ও সচিব রুহুল আমিনের স্বাক্ষর জাল করে জন্মনিবন্ধন করায় ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোক্তা আব্দুল্লাহ আল মামুনকে ষড়যন্ত্র করে ফাসাঁনোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। আব্দুল্লাহ আল মামুন সৈয়দকাঠি ইউনিয়ন পরিষদের একজন স্ট্যাফ ও উদ্যোক্তা। আব্দুল্লাহ আল মামুন দীর্ঘ ৪ বছর সফল উদ্যোক্তা হিসেবে সৈয়দকাঠি ইউনিয়ন পরিষদ কাজ করে আসছে। মামুন ও তার পরিবারের দাবী তার কাজ শুধু অনলাইনে আবেদনকারীর তথ্য সংযুক্ত করে জন্মনিবন্ধন কপি বের দেয়া। চেয়ারম্যান ও সচিবের স্বাক্ষর স্ব স্ব আবেদন কারী নিজের দায়িত্বে চেয়ারম্যান ও সচিবের কাছ থেকে সংগ্রহ করবে। সে মতে ঐ জাল স্বাক্ষর এবং সিল কোথা থেকে কিভাবে আসলো তা তার জানার কথাই না।
সৈয়দকাঠী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক শহিদুল ইসলাম সহ গন্য মান্য ব্যক্তি বর্গের সমন্বয়ে এই সিদ্ধান্ত হয় যে উদ্যোক্তা শুধু জন্মনিবন্ধন কার্ড কম্পিউটার প্রিন্ট আউট করে দিবে বাকীটা আবেদন কারী নিজের দায়িত্বে
সম্পন্ন করবে এমনটা জানায় উদ্যোক্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন। পাশাপাশি যার জন্মনিবন্ধনে সিল ও স্বাক্ষর জাল প্রমানিত হয় সেই ০৬ নং ওয়ার্ডের মসজিদবাড়ী গ্রামের সাবিনাও মামুনের কাছে নয় অন্য একজনকে দিয়ে গত কয়েক মাস আগে জন্মনিবন্ধন করার জন্য বলেছেন বলে জানান।
তিনি ও মামুনকে জন্মসনদের জন্য বলেন নি।
আর চেযারম্যানের স্বাক্ষর জাল করার কথা
সাখাওয়াত হোসেন নামের এক ব্যক্তি স্বিকার করেন অথচ সে হয় মামলায় ২ নং আসামী। সৈয়দকাঠি ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোক্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন ও তার পরিবার জানায় মামুনকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হয়েছে। স্থানীয় একটি চক্র মামুনের ঐ জায়গায় অন্যকে সুবিধা দেয়ার জন্য পরিকল্পিত ভাবে এই ষড়যন্ত্রে ফাসাঁনো হয়েছে। সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে মামুনের পরিবার এই ঘটনার প্রকৃত ঘটনা উৎঘাটনের দাবী জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *