বিএনপির সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ রবিবার (২৯ অক্টোবর) সকাল ১০টায় সিলেটের ঐতিহাসিক সুরমা মার্কেট পয়েন্টে সিলেট জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মোঃ জাকির হোসেন এর সঞ্চালনায় শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন, আওয়ামী লীগ শান্তি ও গণতন্ত্রে বিশ্বাসী। বিএনপির সন্ত্রাসীরা গতকাল ঢাকায় রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ সংস্থা সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির বাসভবনে নজিরবিহীন ভাবে হামলা করেছে, তারা পুলিশ হাসপাতাল ভাংচুর করে, রাস্তায় গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে মানুষ পুড়িয়ে, কর্তব্যরত নিরীহ পুলিশ সদস্যকে যেভাবে পিঠিয়ে হত্যা করা হয়েছে বিশ্ব সভ্যতার ইতিহাসে তা বিরল। বিএনপির গতকালের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড তাদের সেই পুরোনো চেহারা জাতির সামনে আবারো তুলে ধরেছে।

নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে বিএনপি প্রমাণ করেছে, তারা সন্ত্রাসী দল। তারা শান্তি চায় না। তারা অশান্তি ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে দেশে চলমান উন্নয়ন ও গণতান্ত্রিক ধারা ব্যহত করতে চায়। বিএনপি দেশে অশান্ত পরিবেশ করার জন্য বহুদিন ধরে পাঁয়তারা করছে। নির্বাচন ভন্ডুল করার জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি দিচ্ছে। বাংলাদেশের শান্তিপ্রিয় জনগণ তাদের এই অপচেষ্টা সফল হতে দিবে না। তারা আরো বলেন, আওয়ামী লীগকে হরতালের ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। বাংলাদেশের মানুষ সন্ত্রাসী বিএনপির ঢাকা এই হরতাল মানে না, তারা মানে শেখ হাসিনার উন্নয়ন।

শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে বক্তব্য রাখেন:
মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এডভোকেট মোঃ নাসির উদ্দিন খান, সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য এডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, সিলেট সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র ও যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিলেট সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আশফাক আহমদ, মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আসাদ উদ্দিন আহমদ, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন ইসলাম কামাল, মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর আজাদুর রহমান আজাদ, মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট সৈয়দ শামীম আহমদ, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট রনজিত সরকার, জেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি এজাজুল হক এজাজ, মহানগর শ্রমিক লীগের সভাপতি এম শাহরিয়ার কবির সেলিম, মহানগর মহিলা লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মারিয়ার চৌধুরী মাম্মি, জেলা মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক হেলেন আহমদ, জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শামসুল ইসলাম, মহানগর কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর এডভোকেট আব্দুর রকিব বাবলু, মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আফতাব হোসেন খান, জেলা যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজিরা আক্তার শিলা, জেলা যুবলীগের সভাপতি ভিপি শামীম আহমদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দিন কয়েছ, জেলা তাঁতী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুজন দেবনাথ, মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাঈম আহমদ, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নাজমুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক রাহেল সিরাজ প্রমুখ।

শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ জেলা আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি এডভোকেট নিজাম উদ্দিন, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ আলী দুলাল, কবীর উদ্দিন আহমদ, কোষাধ্যক্ষ শমসের জামাল, সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল আলম রুহেল, আইন সম্পাদক এডভোকেট আজমল আলী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এডভোকেট মোহাম্মদ আব্বাছ উদ্দিন, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক এমাদ উদ্দিন মানিক, শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক বুরহান উদ্দিন আহমদ, শিল্প ‍ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট ইশতিয়াক আহমদ চৌধুরী, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা: মোহাম্মদ সাকির আহমদ (শাহীন), উপ-দপ্তর সম্পাদক মো: মজির উদ্দিন, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মো: নিজাম উদ্দিন চেয়ারম্যান, এম কে শাফি চৌধুরী এলিম, আবু হেনা মোঃ ফিরোজ আলী, আমাতোজ জোহরা রওশন জেবিন, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিরন মিয়া, জেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম রশিদ চৌধুরী, জেলা কৃষক লীগের সভাপতি শাহ মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন, জেলা মহিলা লীগের সভাপতি এড. সালমা সুলতানা, জেলা যুব লীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আফসর আজিজ, জেলা যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক হাকীম দিনা আক্তার, জেলা মৎস্যজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদক মৃদুল কান্তি দাস।

মহানগর আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালিক, বিজিত চৌধুরী, নুরুল ইসলাম পুতুল, এডভোকেট প্রদীপ কুমার ভট্টাচার্য্য, মোঃ সানাওর, জগদীশ চন্দ্র দাস, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক তপন মিত্র, দপ্তর সম্পাদক খন্দকার মহসিন কামরান, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক নজমুল ইসলাম এহিয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুর রহমান জামিল, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক আজাহার উদ্দিন জাহাঙ্গীর, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মহিউদ্দিন লোকমান, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ জুবের খান , যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক সেলিম আহমদ সেলিম, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক ইলিয়াছুর রহমান ইলিয়াছ, শ্রম সম্পাদক আজিজুল হক মঞ্জু, সাংস্কৃতিক সম্পাদক রজত কান্তি গুপ্ত, উপ-দপ্তর সম্পাদক অমিতাভ চক্রবর্ত্তী রনি , সহ-প্রচার সম্পাদক সোয়েব আহমদ, মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য আব্দুল আহাদ চৌধুরী মিরন, মো. আব্দুল আজিম জুনেল, মুক্তার খান, এডভোকেট মোহাম্মদ জাহিদ সারোয়ার সবুজ, এমরুল হাসান, সুদীপ দেব, সাব্বির খান, সৈয়দ কামাল, সাইফুল আলম স্বপন, ওয়াহিদুর রহমান ওয়াহিদ, তৌফিক বক্স লিপন, জামাল আহমদ চৌধুরী, খলিল আহমদ, আবুল মহসিন চৌধুরী মাসুদ, ইঞ্জিনিয়ার আতিকুর রহমান সুহেদ, জুমাদিন আহমেদ, জাতীয় পরিষদ সদস্য এডভোকেট রাজ উদ্দিন, উপদেষ্টা এডভোকেট আব্দুল মালিক, এনাম উদ্দিন, কানাই দত্ত, মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মুসফিক জায়গিরদার, মহানগর তাঁতী লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ আবুল হাসনাত বুলবুল, মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি কিশওয়ার জাহান সৌরভ, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মুফতি আব্দুল খাবির, আব্দুর রব হাজারী, মুহিবুর রহমান ছাবু, সালউদ্দিন বক্স সালাই, রোকন আহমদ, সাজোয়ান আহমদ, দিলোয়ার হোসেন রাজা, ইসমাইল মাহমুদ সুজন, আব্দুস ছামাদ শাহেদ ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আনোয়ারুস সাদাত, এম.এ খান শাহীন, জাহিদুল হোসেন মাসুদ, নজরুল ইসলাম নজু, এডভোকেট মোস্তফা দিলোয়ার আজহার, শেখ সুরুজ আলম, মোঃ বদরুল ইসলাম বদরু, এডভোকেট বিজয় কুমার দেব বুলু, আহমেদ হান্নান, সফিকুল ইসলাম আলকাছ,মইনুল ইসলাম মঈন, ফজলে রাব্বি মাসুম, শেখ সোহেল আহমদ কবির, বদরুল ইসলাম প্রমুখ।

এছাড়াও সিলেট জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ উপস্থিত ছিলেন।