ফারুক আহমদ
স্টাফ রিপোর্টার
‘২০০৪ সালের ২১শে আগস্ট আওয়ামী লীগের জনসভায় জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদে’ সিলেটে বিশ্বনাথে রোববার (২১ আগস্ট) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা আওয়ামী লীগের অস্থায়ী কার্যালয়ের সমান থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি বের হয়ে পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে বাসিয়া সেতুর উপর অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সভাস্থলে এসে শেষ হয়।
প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের উপদেস্টা মন্ডলীর সদস্য এস এম নুনু মিয়া।
উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহ আসাদুজ্জামান আসাদের সভাপতিত্বে ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমদের পরিচালনায় বিক্ষোভ মিছিল শেষে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি সমছু মিয়া, মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, যুগ্ম সম্পাদক মকদ্দছ আলী, দৌলতপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী আরিফ উল্লাহ সিতাব, পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক আলতাব হোসেন, যুক্তরাজ্যের ব্রার্ডফোর্ড আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক শামীম আহমদ, উপজেলা কৃষক লীগের যুগ্ম সম্পাদক নজরুল ইসলাম, জেলা শ্রমিক লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য শংকর দাশ শংকু, যুবলীগ নেতা মুহিবুর রহমান সুইট, উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান আতিক, বিশ্বনাথ সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম রুকন।
প্রতিবাদ সভায় বক্তারা বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যার মধ্য দিয়ে যে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার ঘটনা ছিল সেই ষড়যন্ত্রেরই ধারাবাহিকতার অংশ। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা ছিল আওয়ামী লীগকে নেতৃত্ব শূন্য করার পায়তারা। সেই ষড়যন্ত্র এখনও চলছে। স্বাধীনতাবিরোধী সা¤প্রদায়িক গোষ্ঠী, উন্নয়ন ও গণতন্ত্রবিরোধী চক্র এখনও নানাভাবে সোচ্চার আছে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে পরিচালিত উন্নয়নকে বাঁধাগ্রস্থ করতে। কিন্তু সকল অশুভ শক্তির সব অপতৎপরতা সত্তে¡ও বঙ্গবন্ধুর কন্যা সফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃতে দেশ দুর্বারগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। এ ধারাবাহিকতা রক্ষার স্বার্থে দলীয় সকল নেতাকর্মীদের আরো ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভায় এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি সেলিম আহমদ, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মতিন, দপ্তর সম্পাদক সহিদুল ইসলাম সাহিদ, প্রচার সম্পাদক নিখিল পাল, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক রনজিৎ ধর রন, উপ-দপ্তর সম্পাদক নূরুল হক, সহ প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন, কার্যনির্বাহী সদস্য শেখ নূর, আফরোজ বক্স খোকন, জয়ন্ত আচার্য্য, আনোয়ার মিয়া, মিজানুর রহমান মিজান, নিজাম উদ্দিন, ফজর আলী মেম্বার, পৌর আওয়ামী লীগের আহবায়ক আব্দুল জলিল জালাল, যুগ্ম আহবায়ক মহব্বত আলী জাহান, কার্যনির্বাহী সদস্য মো. দবির মিয়া, দশঘর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস মিয়া, দেওকলস ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল মোমিন, আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রুপ, মাসুদ আহমদ, শাহনুর আহমদ জয়দু, আব্দুল তাহিদ, নূরশেদ মিয়া, মনোহর হোসেন মুন্না, সুহেল আহমদ তালুকদার, জাবেদ আহমদ, রাজু আহমদ খান, জয়নাল আবেদীন, ফারুক আহমদ, আনা মিয়া, নূরুল ইসলাম বুলবুল, ছায়েদ আহমদ, আব্দুল বাতিন, রাসেল আহমদ, উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি সোরাব আলী, সহ সভাপতি মারফত আলী, সাইদুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হান্নান বদরুল, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ শহিদুল ইসলাম, কৃষক লীগ নেতা ছালিক মিয়া, বাউল সমুজ আলী, উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি হাজী আমির আলী, যুবলীগ নেতা জিয়াউর রহমান জিয়া, রফিক মিয়া, ফয়জুল ইসলাম জয়, আব্দুল করিম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক বিভাংশু গুন বিভু, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহ বদরুল আলম, প্রচার সম্পাদক আর জে সিজিল মিয়া, খাজাঞ্চী ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি পংকজ বিহারী দাশ, সাধারণ সম্পাদক শাহ সিদ্দিকুর রহমান, পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি রফিক আলী, সহ সভাপতি শংকর জ্যোতি দে, আব্দুস ছালাম, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক কয়েছ আহমদ, লামাকাজী ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক জহির উদ্দিন, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা নিজাম উদ্দিন, হিমেল আহমদ, ছাত্রলীগ নেতা জাকির হোসেন, ইমরান আহমদ, এস এম জুয়েল, শিপন আহমদ, জাকারিয়া ইমন, সামছুদ্দিন, ইমন আহমদ, রিপন আহমদ, আব্দুর রহমান প্রমুখসহ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
শেয়ার করুন