ফারুক আহমদ
স্টাফ রিপোর্টার
সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলাবাসীসহ দেশ বিদেশে অবস্হারত সকল প্রবাসীদের ইংরেজি নববর্ষ ২০২৩ এর শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন ‘আলহাজ্ব মোক্তার আলী ফাউন্ডেশন’র প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান যুক্তরাজ্য প্রবাসী আলহাজ্ব মোক্তার আলী।
এক শুভেচ্ছা বার্তায় আলহাজ্ব মোক্তার আলী বিদায়ী বছরের বিষন্নতাকে ছাপিয়ে মনকে উৎফুল্ল করে তোলে নতুন বছরের আগমনী বার্তা জানান।
বছরের ক্যালেন্ডারের শেষ পাতাটি ছিঁড়ে একসঙ্গে উচ্চারিত হয় হ্যাপি নিউ ইয়ার। নতুন দিনের সূচনা, নতুন করে পথচলা। নতুন প্রাণ চাঞ্চল্যতা, নতুন শপথ সব কিছুই যেন একাকার হয় বছরের প্রথম দিনটিতে এসে। অতীতকে মুড়িয়ে দিয়ে নতুন এক সময়কে বরণ করে নেয়ার শিহরণই যেন অন্যরকম।
পুরোনো গ্লানি মুছে নতুন ভাবে বাঁচার প্রত্যয়ে যেমন শুরু হয় বাংলার নববর্ষ। ঠিক তেমনি ইংরেজী মাসের শেষে উৎসবমুখর পরিবেশে পালিত হয় থার্টি ফাস্ট নাইট। বছরের শেষে দিনটিতে পুরো বিশ্ব জুড়ে পালন করা হয় নববর্ষের উৎসব। ঘড়ির কাঁটায় ঠিক বারোটা বাজার সঙ্গে সঙ্গে সুর ও সঙ্গীতের মূর্ছণায় মুখরিত হয়ে ওঠে চারপাশ। আতশবাজির আলোকছঁটায় ছেয়ে যায় আকাশ। শুরু হয় প্রিয়জনদের শুভেচ্ছা বার্তা পাঠানো। একে অপরকে উপহার আদান প্রদানের মাধ্যমে বরণ করে নেওয়া হয় নতুন বছরকে। বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশেই পালন করা হয়ে থাকে ইংরেজী নববর্ষ। তাই ৩১ ডিসেম্বর রাত ১২ টা বাজার সঙ্গে সঙ্গেই সমম্বরে চিৎকার করে ওঠে সবাই বলে হ্যাপি নিউ ইয়ার !
বিশ্ববাসীর পাশাপাশি বাংলাদেশের মানুষও একত্মতা ঘোষণা করে বরণ করে নেয় এদিনটিকে।
আমাদের দেশে প্রিয়জনকে ফুল, মিষ্টি, নানা ধরণের গিফট আর কার্ড প্রদান করে নতুন বছরকে উইশ করা হয়। এ ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকে তরুণ-তরুণীরা।
এছাড়া আয়োজন করা হয় নানা অনুষ্ঠানের। গান, নাচ, আলাপ-চারিতা, উপহার আদান প্রদান আর বাহারী পোশাক পরে ঘুরে বেড়ানোই মুখ্য বিষয় হয়ে উঠে দিনটিকে কেন্দ্র করে।
নতুন বছর শুভ হোক, পরিবার-পরিজন নিয়ে সবাই ভাল থাকুক, নতুন বছরের প্রতিটি দিন হোক আনন্দময় এটাই প্রত্যাশা মাওলার দরবারে এলাহী শানে।