
অ্যাশেজ সিরিজে ১২৭ বছরের পুরোনো রেকর্ড ভেঙে দিলেন অস্ট্রেলিয়ার ট্রাভিস হেড। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের ম্যাচে ৬৯ বলে ছুঁয়েছেন তিন অঙ্কের ঘর। অ্যাশেজের ইতিহাসে দ্রুততম সেঞ্চুরির তালিকায় ইংল্যান্ডের গিলবার্ট জেসপকে তিনে ঠেলে দিয়ে দ্বিতীয় স্থানে বসেছেন হেড। আর চতুর্থ ইনিংসে ওপেনিং ব্যাটারদের মধ্যে হেডের সেঞ্চুরিই সবচেয়ে দ্রুততম।অ্যাশেজে দ্রুততম সেঞ্চুরির তালিকায় সবার উপরে আছেন অ্যাডাম গিলক্রিস্ট। ২০০৬ সালে পার্থের ওয়াকা স্টেডিয়ামে ৫৭ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন এই অজি ব্যাটার। অ্যাশেজ়ের ইতিহাসে সেটাই দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড।
এ তালিকায় গিলক্রিস্টকে ছাড়াতে না পারলেও হেড টপকে গিয়েছেন ইংল্যান্ডের গিলবার্ট জেসপকে। ১৯৮২ সালে ওভালে ৭৬ বলে তিন অঙ্কের ঘরে পৌঁছেছিলেন জেসপ। এবার ৬৯ বলে সেঞ্চুরি করে জেসপকে তালিকার তৃতীয় স্থানে নামিয়ে দুইয়ে জায়গা করে নিয়েছেন হেড।
তবে অ্যাশেজ সিরিজে কোনো টেস্টের চতুর্থ ইনিংসে ওপেনিং ব্যাটারদের মধ্যে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েছেন ট্রাভিস হেড। এই রেকর্ড এতদিন ছিল তার স্বদেশি জো ডার্লিংয়ের দখলে। ১৮৯৮ সালে চতুর্থ ইনিংসে ওপেনিংয়ে ব্যাট করতে নেমে ৮৫ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন ডার্লিং। ১২৭ বছরের সেই পুরোনো রেকর্ড এবার ভেঙে দিলেন ট্রাভিস হেড।
এ তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে আছেন ইংল্যান্ডের ইয়ান বোথাম। ম্যানচেস্টারে ১৯৮১ সালে ৮৬ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন ইংল্যান্ডের সাবেক এই অলরাউন্ডার। একই বছর লিডসে ৮৭ বলে তিন অঙ্কের ম্যাজিক্যাল ফিগার ছুঁয়েছিলেন বোথাম।
এ তালিকায় ৮ নম্বরে আছেন অস্ট্রেলিয়ার রে লিন্ডওয়াল। ১৯৪৭ সালে মেলবোর্নে ৮৮ বলে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছিলেন তিনি। নবম স্থানে আছেন ইংল্যান্ডের ওপেনার জ্যাক ক্রলি। ২০২৩ সালে ম্যানচেস্টার টেস্টে ৯৩ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন তিনি।



