কি-বোর্ডে Space Key এত বড় কেন?

বাংলাদেশ

অফিসের কাজই হোক বা বাড়িতে বসে সিনেমা দেখা, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, মোবাইলের ফোন ছাড়া যেন অচল জীবন। সারাদিনের সঙ্গী এইসব ইলেকট্রনিক্স গ্যাজেটগুলি। কিন্তু অতি পরিচিত এই ল্যাপটপ বা কম্পিউটর সম্পর্কে এখনও অনেক তথ্যই বেশিরভাগ জনের অজানা।

ল্যাপটপ বা কম্পিউটারের কি-বোর্ডের দিকে ভাল করে তাকালেই একটি বিষয় সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। ল্যাপটপ, কম্পিউটারের স্পেস বারটি অন্যান্য অক্ষর লেখা বাটনের চেয়ে অনেকটাই বড়, বেশ লম্বা। কখনও

ভেবে দেখেছেন কি এমনটা হওয়ার কারণ কি?
কাকতালীয় নয়, নেহাত্ সৌন্দর্যের জন্যেও নয়। একটি বিশেষ এবং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণে বাকি সবকটি বাটনের চেয়ে স্পেস বারটিকে অনেক বেশি বড় করা হয়। দৈনন্দিন জীবনের এমন সাধারণ তথ্যই বেশিরভাগ জনের অজানা।

দৈনন্দিন জীবনের এমন সাধারণ তথ্যই বেশিরভাগ জনের অজানা। এই ধরণের প্রশ্নের উত্তর জানার জন্য জেনারেল নলেজ বা সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকা দরকার। যেকোনও পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হলে সাধারণ জ্ঞান এবং কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স সম্পর্কে ধারণা থাকা প্রয়োজন। পাশ করতে গেলে তাই জিকে ভাল করে শিখে রাখা খুবই জরুরি।

স্পেস বাটনটি বড় করা হয় টাইপ করার জন্য। প্রতিটি শব্দ লেখার পরই স্পেস দিতে হয়। তাই এই বাটনটির ব্যবহার হয় সবচেয়ে বেশি।স্পেস বাটনটি বড় করা হয় টাইপ করার জন্য। প্রতিটি শব্দ লেখার পরই স্পেস দিতে হয়। তাই এই বাটনটির ব্যবহার হয় সবচেয়ে বেশি। ভাল টাইপ করার জন্য প্রয়োজন হয় দু’টি আঙুল। দুই আঙুলের সাহায্যেই যাতে স্পেসবারটিকে সহজে প্রেস করা যায়, সেই কারণেই এটিকে অনেক বড় রাখা হয়।

ভাল টাইপ করার জন্য প্রয়োজন হয় দু’টি আঙুল। দুই আঙুলের সাহায্যেই যাতে স্পেসবারটিকে সহজে প্রেস করা যায়, সেই কারণেই এটিকে অনেক বড় রাখা হয়। এতে টাইপ করতে যেমন সুবিধা হয়, পাশাপাশি টাইপের স্পিডও অনেক বেশি হয়। স্পেস বার কী ছোট করা হত তাহলে আমরা টাইপিং ঠিকভাবে করতে পারতাম না এবং আমাদের বারবার সেই কী প্রেস করতে অনেক অসুবিধা হত।

এতে টাইপ করতে যেমন সুবিধা হয়, পাশাপাশি টাইপের স্পিডও অনেক বেশি হয়। স্পেস বার কী ছোট করা হত তাহলে আমরা টাইপিং ঠিকভাবে করতে পারতাম না এবং আমাদের বারবার সেই কী প্রেস করতে অনেক অসুবিধা হত।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *