
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে ৩৬ দিনব্যাপী কর্মসূচি পালন করবে ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ (আপ বাংলাদেশ)। সোমবার আপ বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচির কথা জানানো হয়।
৩৬ দিনব্যাপী কর্মসূচির মধ্যে থাকছে— শহীদদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিতকরণ, শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধাদের অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করে তোলার রাষ্ট্রীয় উদ্যোগের দাবি, গণকবরে অশনাক্তকৃত শহীদদের লাশ ডিএনএ প্রোফাইলিংয়ের মাধ্যমে শনাক্ত করে শহীদ পরিবারের সদস্যদের কাছে ফিরিয়ে দেয়া, ফ্যাসিস্ট দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার, গুম, খুন, গণহত্যার সাথে জড়িতদেরকে বিচারের মুখোমুখি করা এবং জুলাইয়ের ঘোষণাপত্র আদায়।
কর্মসূচিগুলো হলো—
১। ১ জুলাই থেকে ৩৬ জুলাই পর্যন্ত দেশব্যাপী গণসংযোগ
২। ৪ জুলাই: বরিশাল বিভাগীয় গণসংযোগ
৩। ৫ জুলাই: রংপুর বিভাগীয় গণসংযোগ
৪। ১১ জুলাই: চট্টগ্রাম বিভাগীয় গণসংযোগ
৫। ১২ জুলাই: সিলেট বিভাগীয় গণসংযোগ
৬। ১৫ জুলাই: নারী শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধ স্মরণ
৭। ১৬ জুলাই: দোয়া ও শহীদদের কবর জিয়ারত
৮। ১৮ জুলাই: বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিরোধ স্মরণ
৯। ১৮ জুলাই: খুলনা বিভাগীয় গণসংযোগ
১০। ১৯ জুলাই: রাজশাহী বিভাগীয় গণসংযোগ
১১। ১৯ জুলাই: মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধ স্মরণ
১২। ২০ জুলাই: মেহনতী মানুষের প্রতিরোধ স্মরণ
১৩। ২৫ জুলাই: ময়মনসিংহ বিভাগীয় গণসংযোগ
১৪। ২৬ জুলাই: ঢাকা বিভাগীয় গণসংযোগ
১৫। ১ আগস্ট: জুলাই ঘোষণাপত্রের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল
১৬। ৩ আগস্ট: হাসিনা পতনের ১ দফা দাবী স্মরণ
১৭। ৫ আগস্ট: গণঅভ্যুত্থান ও নতুন বাংলাদেশ দিবস উদযাপন
এছাড়াও জুলাই ঘোষণাপত্রের দাবিতে সকল রাজনৈতিক দলের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও সংলাপের আয়োজন করবে ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ। পাশাপাশি সারা দেশে সাধারণ সমর্থক বৃদ্ধি কার্যক্রম পরিচালনা করবে আপ বাংলাদেশ।