সিলেটের সোবাহানিঘাটে বিএনপি-যুবদল-ছাত্রদলের মিছিলে হামলা ও গুলির অভিযোগে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) দুপুরে সিলেটের দক্ষিণ সুরমা সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী সাজন আহমদ সাজু অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন আদালতের বিচারক আব্দুল মোমেনের আদালতে এই মামলাটি দায়ের করেন।
মামলার আসামীরা হলেন সিলেট মহানগর পুলিশের কমিশনার মো. জাকির হোসেন খান, সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, সদ্য সাবেক তিন এমপি রনজিত সরকার, হাবিবুর রহমান হাবিব, শফিউল আলম চৌধুরী নাদেলসহ ৫৯ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ৩/৪০০ জন।
অন্যান্য আসামীরা হলেন, সিসিক কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর আলম, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সিসিক কাউন্সিলর আজাদুর রহমান আজাদ, মহানগর যুবলীগ সভাপতি আলম খান মুক্তি, বদরুল ইসলাম, কামরুল ইসলাম, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি নাজমুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক রাহেল সিরাজ, সিলেট সরকারী কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইমতিয়াজ শোভন, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক দেবাংশু দাশ মিঠু, এসআই শামীম, এমসি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি দিলোয়ার হোসেন রাহি, সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, প্রচার সম্পাদক ফরহাদ, শুভ, যুবলীগ নেতা জিহাদ, জাকিরুল আলম জাকির, শামিম ইকবাল, আব্দুল্লাহ আল মামুন, কাজী জুবায়ের, যুবলীগ নেতা হিরক রঞ্জন দে পাপলু, লিলন আহমদ, শাবিপ্রবির কলেজ ইন্সপেক্টর তাজিম উদ্দিন, মহানগর ছাত্ররীগের সাধারণ সম্পাদক নাইম আহমদ, মো. ইয়াহইয়া, কাজী আশরাফ খান মাসুম, মনজুর, মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আহমদ আল কবির, সদস্য তামীম আহমদ, মস্তাক আহমদ পলাশ, তমিজ উদ্দিন, বাদল, আমির হোসেন, সৈয়দ এনায়েতুল বারী মোর্শেদ, হোসেন উল্লা নাদিম, সাব্বির, আফজাল, জাকারিয়া মাহমুদ, সনি, শেখ শাকিল, ইসমাইল মাহমুদ সুজন ও মইনুল ইসলাম মইনের নামোল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আর ৩০০/৪০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
আদালত সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালী মডেল থানাকে এজাহারকে এফআইআর হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
শেয়ার করুন