স্বীকৃতি বিশ্বাস স্টাফ রিপোর্টারঃ
মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ৬ ডিসেম্বর সর্ব প্রথম পাক হানাদার বাহিনী মুক্ত হয় প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী যশোর জেলা।
দিবসটিকে স্মরণীয় করে রাখতে জেলা প্রশাসন নানাবিধ কর্মসূচি নেয়।আজ মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় টাউন হল মাঠে কর্মসূচির শুভ সূচনা করা
জাতীয় সঙ্গীতের মাধ্যমে। এরপর বের করা হয় বর্ণাঢ্য র্যালি।র্যালিটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে
বঙ্গবন্ধু ম্যুরালের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
এরপর ম্যুরালে কবুতর ও পায়রা উড়িয়ে দিবসটি উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক সূচনা করা হয়।
র্যালিতে যশোরের জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুজ্জামান পিকুল, বৃহত্তর যশোরের মুক্তিযোদ্ধা কালীন কমান্ডার আলী হোসেন মনি, যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বেলাল হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আলম, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাজাহারুল ইসলাম মন্টুসহ মুক্তিযোদ্বা নেতৃবৃন্দ, সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রধান, স্কুল-কলেজের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা র্যালিতে অংশ নেন।
এছাড়াও দিবসটি উপলক্ষে বিভিন্ন সামাজিক,সাংস্কৃতিক সংগঠন আলোচনা সভাসহ নানাবিধ কর্মসূচি বাস্তবায়নের মাধ্যমে দিবসটিকে মহিমান্বিত করার ব্যবস্থা করেছে।
নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে যশোর মুক্ত দিবস। মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় টাউন হল ময়দানে জাতীয় সংগীত গাওয়ার মাধ্যমে দিবসটির কর্মসূচির সূচনা হয়। এরপর দিবসটি উপলক্ষে র্যালি বের করা হয়। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে সকাল সাড়ে ৯টায় টাউন হল ময়দান থেকে র্যালিটি বের হয়।
র্যালিতে যশোরের জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুজ্জামান পিকুল, বৃহত্তর যশোরের মুক্তিযোদ্ধা কালীন কমান্ডার আলী হোসেন মনি, যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বেলাল হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আলম, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাজাহারুল ইসলাম মন্টুসহ মুক্তিযোদ্বা নেতৃবৃন্দ, সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রধান, স্কুল-কলেজের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা র্যালিতে অংশ নেন।
র্যালিটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে বঙ্গবন্ধু ম্যুরালে গিয়ে শেষ হয়।
এরপর ম্যুরালে কবুতর ও পায়রা উড়েয়ে দিবসটি উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক সূচনা করেন। এছাড়া আজ দিবসটি উপলক্ষে বিভিন্ন সংগঠন আলোচনা সভার আয়োজন করে।