লিটন-বিজয়ের সতর্কতার সাথে শুরু, লক্ষ্যটা স্পষ্ট; প্রথমে সেট হতে হবে তারপর চালাতে হবে ব্যাট। কিন্তু বিজয়ের ভুলে ছন্দপতন, সাকিব এসেই করতে গেলেন পাল্টা আক্রমণ; ফলাফল আগের ম্যাচের সর্বোচ্চ রানসংগ্রহক ৩ বলে ৫ রান করেই প্যাভিলিয়নে। ম্যাচে নিজেদের টিকিয়ে রাখার লড়াইয়ে তখন লিটন-আফিফ।
দুজনের জুটি বেশ ভালো গতিতেই এগোচ্ছিল, স্বপ্ন দেখাচ্ছিলো ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সর্বশেষ ম্যাচে ভালো কিছুর। কিন্তু ৩ চার আর ২ ছয়ে ৪৯ রান করে লিটন যখন প্যাভিলিয়নের পথে, তখন একটু একটু করে ফিকে হতে শুরু করেছিল আশাটা।
স্বাভাবিকভাবেই ম্যাচের যখন এমন অবস্থা থাকে তখন সিনিয়র কাউকে এসেই দেখাতে হয় পথ। রিয়াদ এসে ঠিক সেটাই করার চেষ্টা করেছেন। তবে ইনিংস শেষ করতে না পারার আক্ষেপ বোধহয় বেশ পোড়াবে রিয়াদকে, আফিফকেও।
দুজনে থাকলে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে রানটা যে ১৬৩ না, হয়ত হতে পারত আরও দশ বেশি। আফিফের ব্যাট থেকে এসেছে ৫০ রান, রিয়াদের সংগ্রহ ২২; শেষে অপরাজিত ১০* রানের ইনিংস খেলেছেন মোসাদ্দেক। হেইডেন ওয়ালশ নিয়েছেন ২ উইকেট।
শেয়ার করুন